下载 APKPure App
可在安卓获取হাস মুরগী পালনের সঠিক কৌশল的历史版本
হাসমুরগীপালনেরসঠিককৌশলজানতেহলেএইঅ্যাপটিদেখুনআরভালকরেপড়ুন。
পৃথিবীর সব হাঁস এসেছে বনো-পাখি থেকে। এই বুনো পাখি আমাদের দেশের মাটিতে একদিন চরে বেড়াত। সে হাঁস এশিয়ার অন্য বুনো-হাঁসের মত এখানকার পানিতে, জঙ্গলে চরে বেড়াতো। এই বুনো হাঁস ”ম্যালারড্” গোষ্ঠীর। প্রসঙ্গক্রমে বলে রাখা ভালো পৃথিবীর সব মুরগি এসেছে লাল বন- মুরগি থেকে। বৈজ্ঞানিক নাম যার গ্যারাস্ ব্যানবিন্ডা।
সকলেই জানে হাঁস জলচর জীব। জলছাড়া হাঁস এবং জলাশয় ছাড়া মাছ একই কথা। না একটু ভুল হয়ে গেল। পানি ছাড়া মাছ কল্পনা করা যায় না। মানলাম। কিন্তু জলাশয় ছাড়া হাঁস অসম্ভব! মোটেই না। অথচ, সত্যি কথা বলতে কী, পানির সঙ্গে কোন সম্পর্ক নেই এমন পদ্ধতিতে ও হাজার হাজার হাঁস পালন সম্ভব। এবং সেটা হবে ঠিক মুরগির মত ঘরের মধ্যে রেখে। মেঝেতে বিছানা পেতে।
তবে খেয়াল রাখতে হবে সে হাঁস- শুধু বাওয়া বা অনিষিক্ত ডিমই পেড়ে যাবে। তাতে কোনদিন বাচ্চা হবে না। নিষিক্ত ডিম চাইতে গেলে পানির সঙ্গে মদ্দা হাঁস ও লাগবে। এই কারণে অনায়াসে হাঁসকে পানি ছাড়াও পালন করা সম্ভব। কারণ, কেবল প্রজনন ছাড়া হাঁসের পানির দরকার পড়ে না।
দুই আড়াই দশক আগেও বাংলাদেশের পোলট্রি শিল্পে বার্ষিক টার্নওভার যেখানে ছিল ১৫শ’ কোটি টাকা, সময়ের ব্যবধানে বর্তমানে সেটি ৩০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। সম্ভাবনাময় এই খাতে এখন প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ৬০ লাখের বেশি লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে। অগ্রগতির এ ধারা অব্যাহত রাখতে পারলে ক্রমবর্ধিত জনগোষ্ঠীর প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণ, বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন (বাংলাদেশ থেকে প্যারেন্টস্টকের ডিম, বাচ্চা ও মুরগির মাংস রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব), কর্মসংস্থান সৃষ্টি, দারিদ্র্য হ্রাস ও সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ভূমিকা রাখা সম্ভব। মুরগির খামার করতে গেলে বেশ কিছু ঝুঁকির সম্মুখীন হতে হয় তার মধ্যে রোগবালাই অন্যতম।
সঠিক ব্যবস্থাপনা এবং বায়োসিকিউরিটি যথাযথ হলে মুরগিতে রোগবালাই কম হয়। মুরগি খামার লাভজনক করতে হলে মুরগি পালনের প্রধানত তিনটি কৌশল বিবেচনা করতে হবে।
আমাদের কাজ আপনাদের জন্য তাই অ্যাপ টি কেমন লাগলো তা রিভিও করে জানাবেন।
Last updated on 2018年12月05日
Minor bug fixes and improvements. Install or update to the newest version to check it out!
হাস মুরগী পালনের সঠিক কৌশল
2.0 by Your Apps Store
2018年12月05日