ফী যিলালিল কুরআন - Fe Zilalil

সাইয়েদ কুতুব শহীদ ফী কুরআন (Fe Zilalil Kinh Qur'an Tafsir)

✓ • || • | : কুতুব শহীদ ও | • || • ✓

নাম ও বংশ:

সাইয়েদ তাঁদের বংশীয় উপাধি পূর্বপুরুষগণ আরব থেকে এসে উত্তরাঞ্চলে মূসা নামক স্থানে বসবাস শুরু করেন। পিতার নাম হাজী নাম ফাতিমা অত্যন্ত দ্বীনদার ছিলেন। কুতুব ১৯০৬ শে জানুয়ারী শুক্রবার পিত্রালয়ে জন্মগ্রহণ করেন বড় সন্তান মুহাম্মদ কুতুব তারপর তিন বোন, হামিদা কুতুব, আমিনা কুতুব, তৃতীয় বোনের নাম জানা যায়নি

শিক্ষা জীবন:

ইচ্ছেনুযায়ী তিনি শৈশবেই পবিত্র কুরআন কণ্ঠস্থ (হিফয) করেন উলুম কায়রো (বর্তমান নাম কায়রো ইউনিভার্সিটি) বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি ১৯৩৩ সনে,. করেন এবং ডিপ্লোমা-ইন-এডুকেশন ডিগ্রী লাভ করেন। ডিগ্রীই তখন, এ ছেলে অত্যন্ত মেধাবী।

কর্মজীবন:

থেকে ডিগ্রী পর সেখানেই তাঁকে অধ্যাপক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। কিছুদিন সফলভাবে পর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে স্কুল ইন্সপেক্টর নিযুক্ত হন। পদটি ছিল পদ। মন্ত্রণালয় থেকেই তাঁকে ১৯৪৯ সনে শিক্ষার ওপর গবেষণামূলক উচ্চতর ডিগ্রী সংগ্রহের জন্য আমেরিকা পাঠানো হয়। দু বছর ও আমেরিকা থাকাকালিন সময়েই বস্তুবাদী সমাজের দুরাবস্থা লক্ষ্য করেন এবং তাঁর দৃঢ় বিশ্বাস জন্মে, জন্মে আক্ষরিক অর্থে মানব সমাজকে কল্যাণের পথে নিয়ে যেতে পারে। তিনি দেশে ইসলামের ওপর ব্যাপক অধ্যয়ন ও গবেষণা শুরু করেন। গবেষণার ফসল চিত্র ও ও সৌন্দর্য

সনের ১৩ ই জুলাই বিচারের নামে এক প্রহসন অনুষ্ঠিত হয় এবং তাঁকে পনের বৎসর সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। নির্যাতন করে এতো অসুস্থ ও দুর্বল করা, যার ফলে তিনি আদালতে পর্যন্ত হাজির হতে পারেননি। বছর সশ্রম দণ্ড ভোগের পর নাসের সরকার তাকে প্রস্তাব করেন, তিনি যদি সংবাদপত্রের মাধ্যমে ক্ষমা প্রার্থনা করেন তবে তাকে মুক্তি দেয়া হবে। মুমিন এ প্রস্তাবের যে উত্তর দিয়েছিলেন তা যুগে যুগে ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদের আলোকবর্তিকা হিসেবে কাজ করবে। তিনি বলেছিলেন: আমি এ প্রস্তাবে এ কারণেই বিস্ময় বোধ করছি যে, একজন জালিম কি করে একজন মজলুমকে ক্ষমা প্রার্থনা করতে বলতে পারে। আল্লাহর! ক্ষমা প্রার্থনার কয়েকটি শব্দ আমাকে ফাঁসি থেকেও রেহাই দিতে পারে তবু আমি এরূপ উচ্চারণ করতে রাজী নই। আল্লাহর দরবারে এমনভাবে পৌঁছুতে চাই যে, তিনি আমার ওপর এবং আমি তাঁর ওপর।

জেল থেকে মুক্তি:

সনের মাঝামাঝি ইরাকের প্রেসিডেন্ট আবদুস সালাম আরিফ মিসর সফরে যান এবং তিনি সাইয়েদ কুতুবের মুক্তির সুপারিশ করেন। তাঁকে জেল দিয়ে গৃহবন্দী করে রাখা হয়। জেলে থাকা তাফসীর তাফসীর ফি কুরআন কুরআন

দ্বিতীয়বার গ্রেফতার ও:

বছর যেতে যেতেই তাঁকে ক্ষমতা দখলের চেষ্টার অপবাদ দিয়ে আবার গ্রেফতার করা হয়। চার ভাই - বোনসহ বিশ গ্রেফতার করা হয়েছিল, তার মধ্যে প্রায় শ মহিলাও মহিলাও

অতঃপর নামমাত্র বিচার অনুষ্ঠান করে তাঁকে এবং তাঁর দুই সাথীকে ফাঁসির নির্দেশ দেয়া হয় এবং ১৯৬৬ সনের ২৯ শে আগস্ট সোমবার তা কার্যকর করা হয়। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি)

✓ • || • ✓আল-কুরআন ও:

যিলালিল কুরআন তলে। কুতুব মনে করেন যে বাস তার কুরআনের পথে জীবনকে পূত ও পবিত্র করে রেখেছেন কুতুব এই যদি সাইয়েদ কুতুব নিজে কুরআনের ছায়ায় বাস করেছেন এবং আধুনিক জাহিলিয়াতে নিমজ্জিত পুরো মানব জাতিকে কুরআনের ছায়ায় আসার কারণে তাফসীর কুরআন বা।