ফরজ, নফল রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া সহ রমজান মাসের আমল ও ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত
নফল রোজার নিয়ত ও ফরজ রোজার নিয়ত নিয়ে আমাদের আজকের এই ইফতারের দোয়া অ্যাপটি সাজানো হয়েছে। রোজ ? রমজান মাসের ভিবিন্ন আমল এসব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো ইনশাল্লাহ । রোজা রাখার জন্য সাহরির পর অন্তরের দৃঢ় সংকল্প করাই নিয়ত।
সারা দিন রোজা রাখার পর যে পানাহারের মাধ্যমে রোজার সমাপ্তি করা হয় সেটাকে ইফতার বলে। ারের মুহূর্ত রোজাদারের জন্য পরম আনন্দের। ারের বিশেষ গুরুত্ব ও ফজিলত রয়েছে। ইফতারের সময় যে দোয়া পড়তে হয়— সে সম্পর্কে হাদিসে বর্ণনা এসেছে। ারের পরের দোয়ার কথাও উল্লেখ হয়েছে। บัญชีผู้ใช้นี้เป็นส่วนตัว এ কল্যাণ পেতে রোজাদারের ইফতার-সাহরিতে রয়েছে বিশেষ দোয়া ও নিয়ম। ইফতারের আগে, ইফতার করার সময়, এবং ইফতারের পর দোয়া পাঠের মাধ্যমে মহান আল্লাহর কাছে শোকরিয়া আদায় করতে হয়।
ান বালেন আর রমযান একই কথা। রামাদান হল ইসলামী বর্ষপঞ্জিকা অনুসারে নবম মাস, যে মাসে বিশ্বব্যাপী মুসলিমগণ রোজা পালন করে থাকে। রমজান মাসে রোজাপালন ইসলামের পঞ্চস্তম্ভের মধ্যে তৃতীয়তম। রমজান মাস চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে ২৯ অথবা ত্রিশ দিনে হয়ে থাকে যা নির্ভরযোগ্য হাদীস দ্বারা প্রমাণিত। এই মাসে মুসলমানগণ ধর্ম চর্চার অংশ হিসেবে ভোর থেকে সুর্যাস্তের পর পর্যন্ত সকল প্রকার পানাহার বর্জন করে থাকেন। একে আরবীতে 'সিয়াম' বলে; বাংলাদেশে যা মুলতঃ 'রোযা' বলে পরিচিত। মাসটির শেষ দশ দিনে (সাধারণত বিজোড় রাতে) লাইলাতুল কদর পালন করা হয়। মুসলমানরা এই রাত্রিকে হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম রাত্রি বলে বিশ্বাস করেন। ภาษาอังกฤษ
আমাদের এই অ্যাপটিতে নামাজের জন্য প্রয়োজনীয় ছোট সূরা দেওয়া আছে। ান মাস মুমিনের জীবনের সেরা মাস। সব গোনাহ থেকে পরিত্রাণ ও পবিত্র হওয়ার সুবর্ণ সময়। রহমত-বরকতের বারিধারা নিয়ে হাজির হয় পবিত্র মাহে রমজান। গোনাহমুক্ত জীবন অর্জন করে নিজেকে জান্নাত উপয্ক্তু করার আল্লাহর পক্ষ থেকে ঘোষিত মাস রমজান। บัญชีผู้ใช้นี้เป็นส่วนตัว
রমজান মাসের প্রতিটি ক্ষণ মানুষের আমলের সেরা সময়। ও নেকি বৃদ্ধির মাধ্যমে আল্লাহর সকাশে নিজেকে বিলিয়ে দেয়ার মাস। আল্লাহর সমীপে নিজেকে সৌভাগ্যবান করে নেয়ার মাস। অন্যান্য মাসের তুলনায় রমজান মাসে সর্বপ্রকার ইবাদতের ফজিলত অনেক বেশি। কুরআন ও হাদিসে এই মাসের অসংখ্য ফজিলত ও মর্যাদা বর্ণিত হয়েছে।
কুরআন অবতীর্ণের মাস : রমজান মাসেই পবিত্র কুরআন অবতীর্ণ হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, 'রমজান মাস, যে মাসে কুরআন নাজিল করা হয়েছে, যা আদ্যোপান্ত হিদায়াত এবং এমন সুস্পষ্ট নিদর্শনাবলি সম্বলিত, যা সঠিক পথ দেখায় এবং সত্য ও মিথ্যার মধ্যে চূড়াল াাল সুতরাং তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তিই এ মাস পাবে, সে যেন এ সময় অবশ্যই রোজা রাখে।' (সূরা বাকারা-১৮৫)।