কেয়ামতের ভয়াবহতা বিস্তারিত

কেয়ামতের ভয়াবহতা বিস্তারিত ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সমুহর মধ্যে আলামত অন্যতম

গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সমুহর মধ্যে কেয়ামতের আলামত অন্যতম। একজন ইসলাম ধর্মের ধর্মপ্রাণ মুসলিম হিসেবে নামাজ, রোজা, হজ্জ, যাকাত পালন ও ইসলামের বিধি বিধান জেনে রাখা যেমন জরুরি তেমনি কিয়ামতের আলামত জানাটাও জরুরি।

এসকল বিষয় গুলোই এই অ্যাপে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আলামত নিয়ে অ্যাপটি বানানো হয়েছে। আলামত দুই ধরনের। ও বড়।

ছোট আলামত বলতে সেসব লক্ষণকে বোঝানো হয় যা কেয়ামতের অনেক আগে থেকে সংঘটিত হবে। ব্যবহার করে আপনি ছোট থেকে বড় সব ধরণের আলামত সম্পর্কে জানতে পারবেন। দুনিয়া একটি ক্ষণস্থায়ী দুনিয়া । সবাইকে দুনিয়া থেকে বিদায় নিতে হবে।

যার অপর নাম ধ্বংস । কুরআন শরীফ এর বাংলা তাফসীর থেকে আমরা জানতে পারি যে আল্লাহ্‌ তাআলা এই পৃথিবীর একদিন পরিসমাপ্তি ঘটাবেন , আর সেই দিনটির নামই হচ্ছে কেয়ামত।

কিয়ামতের নিদর্শন হিসেবে বড় বড় কিছু কেয়ামতের আলামত কোরআন শরীফ এবং হাদিস শরীফ থেকেও খুব সহজেই জানতে পারি। ছোট ছোট বেশকিছু কেয়ামতের আলামত বিভিন্ন ইসলামিক বই থেকেও জানা যায়। এই অ্যাপটিতে আরো থাকবে কিয়ামতের সব আলামত,কোরআন শরিফ,বাংলা কোরআন শরিফ,হাদিস,তাসফির,বাংলা তাসফির,ইসলামিক বই সহ অনেক কিছু।

যার অপর নাম ধ্বংস । বাংলা কুরআন শরীফ এর বাংলা তাফসীর থেকে আমরা জানতে পারি যে আল্লাহ্‌ (সুবঃ) তাআলা এই পৃথিবীর একদিন পরিসমাপ্তি ঘটাবেন , আর সেই দিনটির নামই হচ্ছে কেয়ামত।

কিয়ামতের নিদর্শন হিসেবে বড় বড় কিছু কেয়ামতের আলামত কোরআন শরীফ এবং কি হাদিস শরীফ থেকেও খুব সহজেই জানতে পারি। ছোট ছোট বেশকিছু য়ামতের আলামত বিভিন্ন ইসলামিক বই থেকেও জানা যায়।

কুরআন বাংলা থেকে জানতে পারি যে আল্লাহ্‌ (সুবঃ) তাআলা কিয়ামতের পূর্বে দাজ্জাল নামক এক শ্রেণীকে পাঠাবেন যে কিনা তার ডানে ও বামে জান্নাত ও জাহান্নাম দেখাবে, মূলত তার জান্নাত হচ্ছে জাহান্নাম আর জাহান্নাম হচ্ছে জান্নাত।

হাদিস বা আল হাদিস থেকে আমরা জানতে পারি যে এই দাজ্জাল এর ফেতনা থেকে বেঁচে থাকার জন্য প্রতি শুক্রবার জুম্মার নামাজ বা জুমার নামাজ এর পর সুরা কাহাফ পড়ার কথা।

এতে করে আমাদের কারও জীবদ্দশায় যদি সেই দাজ্জালের ফেতনায় পড়ে যাই তবে আল্লাহ্‌ (সুবঃ) তাআলা আমাদেরকে হেফাজত করবেন ইনশাআল্লাহ্‌। বিভিন্ন ইসলামী বই ও বাংলা হাদিস থেকে আরও জানতে পারি যে, এই দাজ্জাল ও ইয়াজুজ মাজুজ কে হত্যা করবেন যথাক্রমে হজরত ইমাম মাহদি ও হজরত ঈসা (আঃ)।

তাফসীর ইবনে কাসীর এবং আরও বিভিন্ন ইসলামিক কিতাব থেকে জানতে পারি হযরত ইসা (আঃ) এর আসমান থেকে দুই ফেরেশতার কাঁধে ভর করে এই পৃথিবীতে অবতরণের ইতিহাস। কোরআন তাফসির থেকে আরও জানতে পারি যে হযরত ঈসা (আঃ) আমাদের হজরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর উম্মত হয়ে আবার এই পৃথিবীতে আমাদের মাঝে আসবেন।

এই কেয়ামতের ভয়াবহতা বিস্তারিত Toepassing টি আপনাদের কেমন লাগলো ভালো/মন্দ অবশ্যই জানাবেন। !